সেপ্টেম্বর 18, 2011
কলাম
আবুদাবী থেকে
অভিযোগ ও অসন্তোষি হয়তো ধীরে ধীরে পঞ্জীভুত হয়ে একদিন তিল থেকে তালের আকার ধারণ করে গোটা সরকারকে এমন চ্যালেঞ্জ জানাবে যে, তখন কেবল দু,জন নয়,ডজন খানেক মন্তীকে সরিয়েও সরকার অবস্থা সামাল দিতে চাইবে।কিন্তু তখন হয়তো বড দেরি হয়ে যাবে।
অভিযুক্ত হওয়ার পর সেয়দ আবুল হোসেন ভালো কাজ করে সীতার মতো অগ্নিপরিক্কায় উর্ত্তীণ হবেন তারও উপায় দেখছি না। তিনি নিজেকে ‘স্বচ্ছ’ বলে দাবি করেন।কিন্তু তার অতীত এমনই অস্বচ্ছ যে,তিনি এখন যে কাজে হাত দেন তাতেই অস্বচ্ছতার ছাপ পডে। তারেক মাসুদ আর মিশুক মনীরের মৃতুতে দেশব্যাপী শোক, ক্রোধ ও অভিযুগের মুখে তিনি প্রধানমন্তীর জরুরি নির্দেশে ভাঙ্গা রাস্তা তডিঘড়ি মেরামতের ব্যস্ততা দেখতে শুরু করেন । আড়াই বছর ধরে যে রাস্তাঘাট মেরামতে সামান্য ব্যস্ততা দেখাননি,দিনের পর দিন,মাসের পর মাস অসংখ্য মানুষকে সড়ক দুর্ঘটনায় অসহায় মৃতৃবরণ করতে দিয়েছেন, এখন ঠেলার নাম বাবাজী,
Posted in সম্পাদক |
Leave a Comment »
জুলাই 20, 2011
রাষ্ট্রপতি খুনিদের মালা পরাচ্ছেন ।
দৈনিক উষ্ণআলো | |—–
লক্ষ্মীপুর পৌরসভার মেয়র ও আওয়ামী লীগের বিতর্কিত নেতা আবু তাহেরের ছেলে এ এইচ এম বিপ্লবের ফাঁসির দণ্ডাদেশ মওকুফ করেছেন রাষ্ট্রপতি।
লক্ষ্মীপুর জেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও আইনজীবী নুরুল ইসলাম হত্যা মামলার রায়ে ২০০৩ সালে আদালত বিপ্লবের মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন। আরও দুটি হত্যা মামলায় বিপ্লবের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়েছে। তিনি লক্ষ্মীপুর জেলা কারাগারে আটক আছেন।
দীর্ঘ ১০ বছরের বেশি সময় পলাতক থেকে বিপ্লব গত ৪ এপ্রিল আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। এরপর তাঁর বাবা আবু তাহের ছেলে বিপ্লবের প্রাণভিক্ষা চেয়ে রাষ্ট্রপতির কাছে আবেদন করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে রাষ্ট্রপতি মো. জিল্লুর রহমান বিপ্লবের সাজা মওকুফ করেন।
গত ১৪ জুলাই এই সাজা মওকুফের আদেশ কার্যকর হয়।
বিগত আওয়ামী লীগ সরকার আমলে ২০০০ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর রাতে লক্ষ্মীপুর শহরের বাসা থেকে নুরুল ইসলামকে অপহরণের পর হত্যা করা হয়। এটি তখন দেশজুড়ে আলোচিত ঘটনা ছিল। তখন সেখানকার পৌর চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু তাহেরও সন্ত্রাসের ‘গডফাদার’ হিসেবে ব্যাপক আলোচনায় ছিলেন।
Posted in রাজনীতি, সম্পাদক |
1 Comment »
জুলাই 1, 2011
দৈনিক আবালের কণ্ঠ পত্রিকার সম্পাদক আবল খান তাঁর পদ থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে তিনি তাঁর পদত্যাগপত্র আবালের কণ্ঠের কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দেন।
আজ শুক্রবার দৈনিক উষ্ণআলোর পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে আবল খানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তিনি পদত্যাগের খবরের সত্যতা নিশ্চিত করেন। বলেন, ‘নৈতিক ও পেশাগত কারণে আমি পদত্যাগ করেছি। পত্রিকায় প্রকাশিত অনেক প্রতিবেদনের জন্য সম্পাদক হিসেবে আমাকে হলুদ সাংবাদিকতার দায় নিতে হয়। এতে আমার দীর্ঘ পেশাগত জীবনের সুনাম নষ্ট হয়। আমি এই অসুস্থ কাজের দায়িত্ব নিতে চাই না।’
আবালে খান আরও বলেন, ‘গতকাল সন্ধ্যায় পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছি। এরপর অফিস থেকে আমার বাবার ছবি ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে এসেছি।’
বসুন্ধরা গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান ও পত্রিকাটির প্রকাশক ইস্ট-ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের পরিচালক পদে থাকবেন না বলে জানিয়েছেন আবেদ খান। তিনি বলেন, ‘আমার সারা জীবনের যে পেশাগত অর্জন, তার থেকে বড় কিছু নেই। কিন্তু হলুদ সাংবাদিকতার দায়ে যদি সেসব অর্জন, সুনাম নষ্ট হয়ে যায়; তাহলে আর কিছু থাকে না।’
আবাল খান দৈনিক উষ্ণআলোতে রিপুটার পদে চাকরি চেয়েছেন।বলেন উষ্ণতে কাজ করতে আমি আগ্রহি ।।
Posted in বিনোদন, সংবাদ, সম্পাদক |
1 Comment »