নেটবুক ট্যাবলেট একটি ইন্টেল এটম প্রসেসর এবং একটি পূর্ণ প্রস্ফুটিত উইন্ডোজ 7 অপারেটিং সিস্টেমে চালানো যায়। যদিও অধিকাংশ উদ্ভাবনী নকশা করার সময় দেখা গেছে Inspiron Duo হল কোন ট্যাবলেট স্পর্শ ডিভাইস হিসাবে হুমকি।
বাংলা ভাষা নিয়ে আমাদের অনেক আবেগ কাজ করে। আমরা ভাষার অবমাননা সহ্য করতে পারি না। ওয়েবের শক্তি সম্পর্কে কারুরই সন্দেহের অবকাশ নেই। বিশ্বের যে কোন কোনার মানুষের সাথে নিমিষে কথোপকথন, একে অপরকে জানা সম্ভব অনায়াসেই এমন সব প্রযুক্তি আমাদের হাতের মুঠোয়।
তবু কিছু অনুবাদ দেখে আপনি অবাক না হয়ে পারবেন না।
যেমনঃ – hasina is bad হাসিনা ভাল
sheik hasina is bad কর্তৃত্বপরায়ণ হাসিনা ভাল
khaleda is bad বিএনপির হয় খারাপ
সরকারি দলের সাংসদ সারাহ্ বেগম কবরীর দিকে মারমুখী ভঙ্গিতে তেড়ে গেলেন একই দলের সাবেক সাংসদ শামীম ওসমান। জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের সামনেই ঘটল ঘটনাটি। জেলা প্রশাসক (ডিসি) বসে বসে শুধু দেখলেন।
গতকাল শনিবার দুপুরে জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে একটি সভা চলাকালে প্রথমে বাগিবতণ্ডা, তারপর তুমুল হট্টগোল বেধে যায়। সাংসদ কবরী সাংবাদিকদের বলেন, ডিসি-এসপিসহ সভায় উপস্থিত সবার সামনেই শামীম ওসমান তাঁকে অকথ্য ভাষায় গালাগাল দেন। একপর্যায়ে আসন ছেড়ে ছুটে এসে তাঁকে ধাক্কা দেন। এর আগে গত বছর জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় শামীম ওসমানের বড় ভাই নারায়ণগঞ্জ-৫ (শহর-বন্দর) আসনের জাতীয় পার্টির সাংসদ নাসিম ওসমান বর্তমান ডিসির সামনেই কবরীকে দেখে নেওয়ার হুমকি দিয়েছিলেন।
তবে শামীম ওসমান কবরীকে ধাক্কা দেওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। এদিকে সভায় উপস্থিত অনেকেই এই সভায় শামীম ওসমানের উপস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। কী কারণে, কিসের ভিত্তিতে, কোন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি হিসেবে তাঁকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে, তা কেউ স্পষ্ট করে বলছেন না। সভায় উপস্থিত নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন প্রশ্ন করেন, শামীম ওসমান সাংসদ নন, আইনশৃঙ্খলা কমিটিতেও নেই, আওয়ামী লীগের বড় কোনো পদেও নেই, তাহলে তাঁকে কেন সভায় ডাকা হলো? তবে জেলা প্রশাসন সূত্র বলছে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে শামীম ওসমানকে জেলা আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সদস্য করা হচ্ছে।
কেন এই সভা: ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ যাত্রাপথে বর্ধিত বাসভাড়া কমানোর দাবিতে যাত্রী অধিকার সংরক্ষণ ফোরাম আগামীকাল ২০ জুন নারায়ণগঞ্জে আধা বেলা হরতাল ডেকেছে। সিপিবি, জাসদ (ইনু), ন্যাপ, ওয়ার্কার্স পার্টি, সাম্যবাদী দল, বাসদ, নারায়ণগঞ্জ সাংস্কৃতিক জোট, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনসহ এখানকার ৬০টি সামাজিক-সাংস্কৃতিক-পেশাজীবী ও ক্রীড়া সংগঠন এই হরতালের প্রতি সমর্থন জানায়। হরতালের সমর্থনে এক সপ্তাহ ধরে নারায়ণগঞ্জে সমাবেশ-মিছিল হচ্ছে। দেয়ালে হরতালের পক্ষে পোস্টারও লাগানো হয়েছে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে গতকাল দুপুর পৌনে ১২টায় আঞ্চলিক পরিবহন কমিটির এক সভা জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে শুরু হয়। সভায় ডিসি সামছুর রহমান, পুলিশ সুপার (এসপি) শেখ নাজমুল আলম, সাংসদ কবরী, সাংসদ নজরুল ইসলাম, মেয়র সেলিনা হায়াত আইভী, শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি আনোয়ার হোসেন, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি আনিসুর রহমান, নারায়ণগঞ্জ নাগরিক কমিটির সভাপতি এ বি সিদ্দিক, সাধারণ সম্পাদক আবদুর রহমান, যাত্রী অধিকার সংরক্ষণ ফোরামের আহ্বায়ক রফিউর রাব্বি, সদস্য-সচিব জহিরুল ইসলাম ছাড়া আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ পথে ২৪ টাকা ভাড়া নির্ধারণের দাবি করে নারায়ণগঞ্জ নাগরিক কমিটির সাধারণ সম্পাদক আবদুর রহমান বাসভাড়া কমানোর পক্ষে বক্তব্য রাখতে শুরু করেন। এ সময় শামীম ওসমান তাঁর বক্তব্যের মাঝখানে নারায়ণগঞ্জ নাগরিক কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি আনোয়ার হোসেন এর প্রতিবাদ জানান। এ পর্যায়ে আনোয়ার হোসেনের বক্তব্যকে সমর্থন জানান কবরী। এ সময় শামীম ওসমান কবরীকে অশ্লীল গালি দিয়ে বলেন, ‘…তুই চুপ কর।’ কবরী উত্তরে বলেন, ‘তুই চুপ কর।’