Posts tagged ‘অর্থ ও বাণিজ্য’

জুন 13, 2012

সৎ সঙ্গে স্বর্গবাস আর হাসিনা হতে আইক্কা বাশঃ মুহিত শেয়ারবাজার নিয়া


তিনি সেই এরশাদের আমলেও অর্থমন্ত্রী ছিলেন।

আবুল মাল আব্দুল মুহিতকে অর্থমন্ত্রী হিসেবে নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার কিছু নেই।

তার জ্ঞান গরিমার প্রশংসায় পঞ্চমুখ আওয়ামী গোষ্ঠী বিশেষ করে আব্দুল গাফফার চৌধুরী। যে কারণেই হৌক এরশাদের সাথে মুহিতের বনিবনা না হওয়ায় তিনি ঐ সময় মন্ত্রীত্ব ও দল ত্যাগ করেন। এই নিয়ে আগাচৌর বক্তব্য হল স্বৈরাচার ও র্দূনীতিগ্রস্থ তাই মুহিত এরশাদকে পরিত্যাগ করেন। তাই তিনি খুব ভাল কার করেছিলেন বলে মনে করে আগাচৌ। মুহিতের প্রশংসা করতে গিয়ে আগাচৌ বলেন যে বিএনপির সাইফুর রহমান একজন হিসাবরক্ষক আর মুহিত হল সত্যিকারের অর্থনীতিবিদ।

আগাচৌর কথা স্পষ্ট যে মুহিত সাইফুর রহমানের চেয়ে মন্ত্রী হিসেবে অনেক ভাল। বস্তুত মুহিতের জ্ঞান ও দক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তোলার সুযোগ নেই। সে সত্যিই ঝানু অর্থনীতিবিদ। কিন্তু যতই ঝানু হৌক তাকে যে পরিচালনা করে সে কেমন এটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। প্রায় বিশ বছর দেশের অর্থমন্ত্রী হলেও দেশের সার্বিক অবস্থা ও গতি প্রকৃতি তার অজানা ছিল না। তিনি মনে মনে সাজিয়েও ছিলেন যে কিভাবে দেশের অর্থনীতিকে ঢেলে সাজাতে হবে।

read more »

নভেম্বর 14, 2011

সংকটে রাষ্ট্রমালিকানার চার ব্যাংক –উদ্বেগ জানিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের চিঠি–


রাষ্ট্রমালিকানাধীন চারটি বাণিজ্যিক ব্যাংক গভীর আর্থিক সংকটে পড়েছে। নগদ অর্থ সংকটের কারণে ধার করে চলছে ব্যাংকগুলো।

এ পরিস্থিতিকে মহাসুসময় মনে করছে ড়াঃ আতাউর R মান।
গত কয়েক মাসে চারটি ব্যাংক থেকে বিপুল পরিমাণ নগদ অর্থ তুলে নিয়েছেন গ্রাহকেরা। এতে অন্য ব্যাংক থেকে টাকা ধার (মুদ্রাবাজার থেকে) করে চলার প্রবণতা ক্রমশ বাড়ছে। এমন পরিস্থিতির পরও ব্যাংকগুলো কলমানি (মুদ্রাবাজার থেকে ধার করে) নিয়ে নতুন করে ঋণ বিতরণ করে চলেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক এর আগে আগাম সংকেত হিসেবে সোনালী, জনতা, অগ্রণী ও রূপালী—এই চারটি ব্যাংকে নগদ অর্থ সংকটের বিষয়টি ব্যাংকগুলোর পরিচালনা পর্ষদকে জানিয়েছিল। তার পরও পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে।
তবে সরকার ও রাষ্ট্রীয় করপোরেশনগুলোকে বড় অঙ্কের ঋণ দেওয়া এই সংকটের

read more »

নভেম্বর 1, 2011

পদত্যাগ সমাচার


আপনার মন্তব্য থাকলে অনুগ্রহ করে প্রকাশ করুন

ট্যাগ সমুহঃ
সেপ্টেম্বর 9, 2011

আবারো ডিএসই তে সালমান এফ রহমান


জনগনকে ফাঁকি দিতে মেসিদের নিয়ে আসলেন ঢাকায়। তাই হাসিটা চমৎকার দেখাচ্ছে

 

দৈনিক উষ্ণআলো । ৯ সেপ্টেম্বর :

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালক মনোনীত হয়েছেন বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান বিশিষ্ট জুয়াডি সালমান এফ রহমান। বৃহস্পতিবার তাকে এই মনোনয়ন দেয়া হয়।

তাকে ফুল দিয়ে চুমা দেন বিশিষ্ট গেমলার  শাকিল রিজভী।
বৃহস্পতিবার বিকেলে ডিএসই’র পরিচালনা পর্ষদের বোর্ড সভায় যোগ দেন তিনি। ডিএসই’র পরিচালক ও সালমান এফ রহমানের ছোট ভাই ওষুধী সোহেল রহমানের স্থলাভিষিক্ত হন তিনি। এর আগেও তিনি ডিএসই’র পরিচালক ছিলেন।
উল্লেখ্য যে, ১৯৯৬ সালে এবং গত বছরের ডিসেম্বরের পুঁজিবাজারে ধ্বসের কারসাজির সঙ্গে তিনি জড়িত বলে বিনিয়োগকারীদের পক্ষ থেকে অভিযোগ রয়েছে। ডিসেম্বরে পুঁজিবাজারে অস্বাভাবিক দরপতনে হাজার হাজার বিনিয়োগকারী স্বর্বহারা হন। এ ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনেও সালমান এফ রহমানের প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে শেয়ার কেলেংকারির অভিযোগ রয়েছে।
ধারণা করা হচ্ছে, পুঁজিবাজারে ধ্বসের কারসাজি মাল দিয়ে Independent TV করেছেন বিদেশি স্টাইলে।
জনগনকে ফাঁকি দিতে মেসিদের নিয়ে আসলেন ঢাকায়।
ডিএসইতে পরিচালনা পর্ষদের সদস্য সংখ্যা ২৪।
ট্যাগ সমুহঃ
মে 30, 2011

আকর্ষণীয় প্যাকেজের নামে গ্রামীণফোনের ডিজিটাল প্রতারণা


নাম পরিবর্তন আসতে পারে image সংকট এড়াতে (প্রস্তাবিত নাম)

দৈনিক উষ্ণআলো । ৩০ – ০৫ – ২০১১

দেশের শীর্ষস্থানীয় মোবাইল ফোন কোম্পানী গ্রামীণফোন সম্প্রতি গ্রাহকদের জন্য লোভনীয় তিনটি প্যাকেজের ঘোষণা দিয়ে ডিজিটাল প্রতারণার আশ্রয় নিয়েছে। বিজ্ঞাপনে উল্লেখ না করলেও প্রতিটি প্যাকেজে প্রথম মিনিটে অতিরিক্ত চার্জ নিচ্ছে গ্রামীণফোন। এতে করে ডিজিটাল প্রতারণার মাধ্যমে গ্রাহকদের থেকে টাকা আদায় করছে গ্রামীণফোন। বিভিন্ন মিডিয়ায় প্রচারিত খবরে ও গ্রামীণফোনের সূত্রে জানাগেছে, তিনটি প্যাকেজের মধ্যে গ্রামীণফোন গ্রাহকরা যে কোন একটিতে তাদের নাম্বারটি মাইগ্রেশন করতে পারবে। এতে প্রচার করা হয়, যারা অধিকাংশ সময়ে গ্রামীণফোনসহ অন্য অপারেটরে কথা বলেন তাদের জন্য রয়েছে ‘সহজ’ প্যাকেজ। এতে রাত-দিন ২৪ ঘন্টা যে কোন মোবাইলে প্রতিমিনিট ৭৯ পয়সায় কথা বলতে পারবেন। আর যে সকল গ্রাহক সাধারণত জিপি-জিপিতে কথা বলেন তাদের জন্য ‘আপন’ প্যাকেজ।

এতে সকাল ৮টা-দুপুর ১২টা ও বিকাল ৪টা থেকে-রাত ১২টা জিপি-জিপি ১.২৫ টাকা/মিনিট, অন্য অপারেটরে ১.৪৯ টাকা/মিনিট এবং দুপুর ১২টা-বিকাল ৪টা জিপি-জিপি ০.৪৯ টাকা/মিনিট, অন্য অপারেটরে ১.৪৯ টাকা/মিনিটি ও রাত ১২টা-সকাল ৮টা জিপি-জিপি ০.৪৯ টাকা/মিনিট, অন্য অপারেটরে ০.৯৯ টাকা/মিনিটি। এ প্যাকেজে তিনটি এফএনএফ নাম্বারে ০.৪৯ টাকা/মিনিটে কথা বলা যাবে। এছাড়া যারা সব সময় বন্ধু ও প্রিয়জনদের সাথে বেশি কথা বলেন তাদের জন্য ‘বন্ধু’ প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়। এতে রাত-দিন ২৪ ঘন্টা যে কোন অপারেটরে ০.৯৯ টাকা/মিনিট কথা বলা যাবে। এ প্যাকেজে ৭টি এফএনএফ অপশন রয়েছে।

কিন্তু গ্রামীণফোনের চটকদার বিজ্ঞাপনের কোথাও না বলে শুধু হ্যান্ডবিলে ছোট্ট করে লিখে প্রথম মিনিটে অতিরিক্ত চার্জ কর্তন করা হচ্ছে। এরমধ্যে আপন ও ডিজুজ এ প্রথম মিনিটে ৯ পয়সা এবং বন্ধু ও সহজ প্যাকেজে প্রথম মিনিটে অতিরিক্ত ৩০ পয়সা চার্জ নিচ্ছে। ফলে সহজ প্যাকেজে ৭৯ পয়সার স্থলে প্রথম মিনিটে কাটছে ১.০৯ টাকা। তাছাড়া এ টাকা ১৫ শতাংশ ভ্যাটসহ ১.২৬ টাকা/মিনিট নিচ্ছে গ্রামীণফোন। গ্রামীণফোন ব্যবহারকারীদের অনেকেই দৈনিক উষ্ণআলোকে জানান, গ্রামীণফোন সুক্ষভাবে ডিজিটাল প্রতারণার আশ্রয় নিয়েছে। তারা গ্রাহকদেরকে বিজ্ঞাপনে ৭৯ পয়সা প্রতিমিনিটে কথা বলার লোভ দেখিয়ে প্রথম মিনিটে নিচ্ছে ১.০৯ টাকা। তাছাড়া টানা আধাঘন্টা কথা বললেও ঘোষিত মূল্যের বেশি খরচ হয়। তারা জানান, মোবাইল ব্যবহারকারীরা প্রয়োজনীয় কথা ১-২ মিনিটের বেশি সময় লাগে না। আর এ প্যাকেজ ঘোষণার পর থেকে এক-দুই মিনিট পর পর লাইনও কেটে যাচ্ছে। এ ব্যাপারে কথা বলার জন্য গ্রামীণফোনের কাষ্টমার কেয়ারে ফোন করা হলে একজন জানান, বিজ্ঞাপনে সবকিছু উল্লেখ রয়েছে।

(উষ্ণআলোঃ /অধিক সাস কেহতি হে  /আলো/উষ্ণ/১৯.২৬ ঘ.)