ছবির আলো …।
তারেক-কোকো অসৎ হলে সৎ আমী ? :সুরঞ্জিত
সুরঞ্জিত তারেক-কোকোর উদ্দেশে বলেন, দেশের সম্পদ ও অর্থ পাচার মামলায় অভিযুক্ত, এফবিআই তাঁদের (তারেক-কোকো) দোষী সাব্যস্ত করার পরও যদি এটি সততা হয়, তাহলে তাঁরা সত্।
‘তারেক রহমান কোনো ধরনের দুর্নীতিতে জড়িত ছিলেন না’—খালেদা জিয়ার এমন বক্তব্যকে তামাশা (জৌক) বলে অভিহিত করেছেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য ও দপ্তরবিহীনমন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত। ‘তাঁরা সত্ হলে বাংলাদেশে অসত্ কে?’ এমন প্রশ্ন রাখেন সুরঞ্জিত।
আজ বুধবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত এসব কথা বলেন। জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে বঙ্গবন্ধু একাডেমি ঢাকা মহানগর শাখা এই আলোচনা সভার আয়োজন করে।
যুদ্ধাপরাধীরা আমার বিরুদ্ধে রিট করেছে দপ্তরবিহীন মন্ত্রী সুরাঞ্জিত
দপ্তরবিহীন মন্ত্রী পদের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করা হয়েছে। এতে সরকারদলীয় সাংসদ সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের দপ্তরবিহীন মন্ত্রীর পদে থাকার বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে।
বলা হয়েছে তার ভাত , কাপড্র, ডাল থেকে শুরু করে সবকিছু সরকার বহন করে বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে। এই রিট আবেদন গ্রহণে গতকাল রোববার বিব্রতবোধ করেন হাইকোর্টের একজন বিচারপতি।
বাংলাদেশ জামায়েত ইসলামীর বিশাল আইনজীবী বিশিষ্ট সুপ্রিম কোর্টটিষ্ট তুহিন মালিক আবেদনকারী হয়ে রিটটি করেন। রিটে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও আইন সচিবকে বিবাদী করা হয়েছে।
সৎ সঙ্গে স্বর্গবাস আর হাসিনা হতে আইক্কা বাশঃ মুহিত শেয়ারবাজার নিয়া
তিনি সেই এরশাদের আমলেও অর্থমন্ত্রী ছিলেন।
আবুল মাল আব্দুল মুহিতকে অর্থমন্ত্রী হিসেবে নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার কিছু নেই।
তার জ্ঞান গরিমার প্রশংসায় পঞ্চমুখ আওয়ামী গোষ্ঠী বিশেষ করে আব্দুল গাফফার চৌধুরী। যে কারণেই হৌক এরশাদের সাথে মুহিতের বনিবনা না হওয়ায় তিনি ঐ সময় মন্ত্রীত্ব ও দল ত্যাগ করেন। এই নিয়ে আগাচৌর বক্তব্য হল স্বৈরাচার ও র্দূনীতিগ্রস্থ তাই মুহিত এরশাদকে পরিত্যাগ করেন। তাই তিনি খুব ভাল কার করেছিলেন বলে মনে করে আগাচৌ। মুহিতের প্রশংসা করতে গিয়ে আগাচৌ বলেন যে বিএনপির সাইফুর রহমান একজন হিসাবরক্ষক আর মুহিত হল সত্যিকারের অর্থনীতিবিদ।
আগাচৌর কথা স্পষ্ট যে মুহিত সাইফুর রহমানের চেয়ে মন্ত্রী হিসেবে অনেক ভাল। বস্তুত মুহিতের জ্ঞান ও দক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তোলার সুযোগ নেই। সে সত্যিই ঝানু অর্থনীতিবিদ। কিন্তু যতই ঝানু হৌক তাকে যে পরিচালনা করে সে কেমন এটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। প্রায় বিশ বছর দেশের অর্থমন্ত্রী হলেও দেশের সার্বিক অবস্থা ও গতি প্রকৃতি তার অজানা ছিল না। তিনি মনে মনে সাজিয়েও ছিলেন যে কিভাবে দেশের অর্থনীতিকে ঢেলে সাজাতে হবে।
চোখ তুলে নেবো শালা
বিএনপির নেতা সাকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় প্রথম সাক্ষী হিসেবে জবানবন্দি দিয়েছেন বাংলা একাডেমীর সভাপতি অধ্যাপক আনিসুজ্জামান। আজ সোমবার বিচারপতি নিজামুল হকের নেতৃত্বে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ তিনি জবানবন্দি দেন।
ট্রাইব্যুনালে জেরা চলাকালে একপর্যায়ে সাকা চৌধুরী বলেন, ‘মিস্টার নিজামুল হক, উইথ ডিউ রেসপেক্ট, ডোন্ট শো ইউর রেড আইজ (নিজামুল হক সাহেব, যথাযথ শ্রদ্ধা রেখেই বলছি, চোখ রাঙাবি না শালা, চোখ তুলে নেবো ।’