সেলিব্রেটিদের ফিটনেস আমাদের মুগ্ধ না করে পারে না। কিন্তু কিভাবে তারা এই আদর্শ দৈহিক গড়ন অর্জন করেন এবং ধরে রাখেন? ফিটনেসটাই বা কিভাবে দীর্ঘদিন অটুট থাকে? খাদ্যাভ্যাস এবং স্বাস্থ্যসম্মত জীবনযাপনই এর একমাত্র কারণ নাও হতে পারে। দেশে-বিদেশে বহু সেলিব্রেটি নিয়মিতভাবে প্লাস্টিক সার্জারি করাচ্ছেন স্রেফ সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য।
খোলা প্রেম কঙ্গনার
নিয়মিতই খোলামেলা ডেটিং করে আসছেন তারা। এদিকে নিকোলাস এখনও অবস্থান করছেন ভারতে। শুটিং বাদে বাকি সময়টা নিকোলাসকেই দিচ্ছেন কঙ্গনা। তাদের এমন খোলামেলা প্রেম বেশ আলোচিত হচ্ছে বলিউড পাড়ায়। জানা গেছে নিকোলাস তাদের এই সম্পর্ককে পরবর্তী ধাপে নিয়ে যেতে চান। অর্থাৎ খুব শিগগিরই কঙ্গনাকে বিয়ে করে সংসার করতে চান। কিন্তু সহসাই বিয়ে করতে রাজি নন কঙ্গনা। নিজের ক্যারিয়ারের দিকেই নজর দিতে চান এখন।
লন্ডন অলিম্পিক ভিলেজে দেড় লাখ কনডম বিতরণ
অলিম্পিক শুরুর পর লন্ডনের বুকে শুরু হয় ‘দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ’। লন্ডন অলিম্পিক গেমস আয়োজক কমিটির সবচেয়ে বড় চিন্তা যৌনতা। তাদের এ চিন্তার বড় কারণ ‘সেক্স ইন অলিম্পিক’। সংক্ষেপে যার নাম রাখা হয়েছে ‘সেক্সলিম্পিক’।
তবে অলিম্পিকে অসম্ভব চাপ থেকে মুক্তি পেতে অ্যাথলিটরা সেক্সের মাধ্যমে চাপ কাটানোর উপায় খুঁজে নেন বলে অভিহিত করা হয়। অনেক অ্যাথলিটই বলেন, অলিম্পিক ভিলেজ হলো যৌনতার স্বর্গ। আয়োজকরা অবশ্য ব্যাপারটিকে ‘স্পোর্টিংলি’ নেন। আর এবার ভিলেজে দেড় লাখেরও বেশি কনডম বিতরণ করা হয়েছে। আমেরিকার মহিলা ফুটবল দলের গোলরক্ষক এবং অধিনায়ক হোপ সোলো অলিম্পিকে নিজের অভিজ্ঞতা জানাতে গিয়ে বলেন, ভিলেজে একদিন রাত না কাটালে বোঝাই যাবে না সেখানে কী রকম নোংরামি চলে। ২০০৮ বেজিং অলিম্পিক ভিলেজে একদিন রাতে ঘুম ভেঙে গেল কী একটা শব্দে।
বাইরে গিয়ে দেখি এক বিখ্যাত বাস্কেটবল খেলোয়াড়ের সঙ্গে এক মহিলা অ্যাথলিট ডাইনিং রুমে যৌনকর্মে ব্যস্ত। কিছুটা দূরেই দেখি আরো কয়েকজন সেই একই কাজ করছে। দেখে মনে হচ্ছে সেক্সের মেলা বসে গিয়েছে। কোনো কোনো মহিলা অ্যাথলিট আবার ইভটিজিংয়ের অভিযোগও করেছেন। যৌনতায় অনিচ্ছুকদের নানাভাবে হয়রানিও করা হয় বলে অভিযোগ।
মার্কিন তারকা সাঁতারু রায়ান লোকেট বলেছেন, অলিম্পিক ভিলেজের ৭০ থেকে ৭৫ শতাংশ অ্যাথলিটকেই দেখেছি উদ্দাম যৌনলীলায় মেতে উঠতে। অনেকেই সেক্স করেছে মাঠে, ঘাসে, ডাইনিং রুমে, বাথরুমে…। এতে একটা উৎকট সমস্যাও তৈরি হয়েছিল।
তা হলো রুমসহ সর্বত্র নোংরা ও আবর্জনাময় হয়ে পড়েছিল। আইওসির ভয় এসব শুনে রক্ষণশীল মুসলিম দেশের মহিলা অ্যাথলিটরা আর অলিম্পিকে খেলতে দিতে রাজি হবে কি না! একসঙ্গে ১৭,০০০ অ্যাথলিটদের এক ছাদের তলায় থাকার জন্য তৈরি হয়েছে এই অলিম্পিক ভিলেজ। প্রত্যেক অলিম্পিকেই এই ব্যবস্থা করা হয়ে থাকে।
এই ভিলেজের মাধ্যমেই বিশ্ব ভ্রাতৃত্বের এক অনন্য ছবি ধরা পড়ে। তবে এই ভিলেজ নিয়েই যত ভয়। আসলে মুখে যাই বলা হোক, এই ভিলেজ নিয়ে নানা কথা শোনা যায় অ্যাথলিটদের মুখে। এবার যেমন মজা করে বলা হচ্ছে লন্ডন অলিম্পিক ভিলেজে বসছে সেক্স মেলা।
মানুষের সামনে কাপড় খুললেন
তার আবেদন তো চিরকালীন
মহারানী পাকিস্তানি মডেল কাম অভিনেত্রী বীণা মালিক নতুন পরিকল্পনা এঁটেছেন। বড়সড় রকমের কিছু একটাই করতে চাইছেন এই নায়িকা। আসলে রিয়েলিটি শো, ছবি, বিতর্ক সব কিছুই তো হলো, তাই এবার গানের জগতে নেমে পড়ার বাসনা তার। বীণার ধারণা, তিনি এখনও একেবারেই নাবালিকা, কচি।
তাই জীবনে অনেক কিছু করার সময় পড়ে আছে। সেই মানসিকতা থেকেই তিনি নাকি এখন বড় হতে চান। আর সেই বড় হওয়ার সোপান তার কাছে গান গেয়ে তাক লাগিয়ে দেয়া।